ঐ ছাগলা ব্যাটায় শেষ পর্যন্ত আমাকে মোবাইল ফকির কইরা এর পর ছাড়লো। মনে মনে ১০০১ টা গালি দিয়েও শান্তি পাইলাম না। কি আর করা, নিজের পালিত ছাগলকে তো আর ঘাস খাওয়ার দায়ে জেলে ঢুকানো যায় না। এরপর রাতে অনেকক্ষণ বাইরে দুজনে আড্ডা দিলাম। ফেলে আসা দিনের স্মৃতি রোমন্থন করে কিছু মিছি মিছি চোখের জল ত্যাগ করলাম। রাতে আমার প্রিয়তমাকে ফোন দিয়ে জানতে চাইলাম, পরদিন কখন বের হবে। যা উত্তর দিল তাতে আমার কলিজা মাংসপিন্ডে পরিণত হওয়ার মত অবস্থা। তার সাথে নাকী তার এক কাজিনও যাবে। অনেক কষ্ট করে ৫০০ টাকা আম্মুর কাছে রেখেছিলাম যাতে আমাদের স্বর্গ ভ্রমণ কিছুটা হলেও নিশ্চিন্তে কাটে, আর ঐ টাকার পিছনে আগুন ধরাতে এখন আবার এক শালীরও আগমন ঘটছে দেখছি। যাই হোক অনেক করে বুঝাতে চাইলাম তাকে নিয়ে গেলে আমাদের কি কি অসুবিধা হতে পারে। কিন্তু সাধের প্রিয়তমা কিছুতেই বুঝতে চায় না আমার মত একজন নিষ্পাপ ছেলের কাকুতি। সে বের হলে নাকী ঐ কমলা সুন্দরীও তার সাথে বের হবে সাধের দুলাভাইকে দেখার জন্য। আরে ব্যাটি আমি পকেটে টাকা থাকলে রাজপুত্তুর আর না থাকলে বিকলাঙ্গের চেয়েও খারাপ। হঠাত্ মাথায় একটা দারুণ একটা আইডিয়া আসলো। তাকে বললাম, পাইছি সমাধ
অহংকার শয়তানের প্রিয় পাপ, আমাদের একমাত্র মানবিকতা...