মাইকেল এঞ্জেলো একবার চিন্তা করলো তার অংকনে নতুনত্ব আনবে। তাই এর জন্য তাকে নতুন কিছু আঁকতে হবে। অনেক চিন্তা ভাবনার পর সে ভেবে দেখলো যিশুর নির্মল মুখাবয়বের ছবি আঁকবে। তো অনেক খোজাখুজির পর এক লোককে পেল যার চেহারায় নির্মলতা চুইয়ে চুইয়ে পরে। তাকে মডেল হতে বলাতে সে সানন্দে রাজী হয়ে গেল। এই চিত্র অংকণ করে এঞ্জেলো সমস্ত বিশ্বের কাছে আরেকবার নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করলো। এর ১২ বত্সর পর সে আবার চিন্তা করলো নতুন কিছু একটা অংকন করতে হবে। এবার সে সিদ্ধান্ত নিল জুডাসের হিংস্র মুখের ছবি আঁকবে। রাস্তায় রাস্তায় ঘুড়তে লাগল মডেলের খুজে। কিন্তু কাউকেই তার পছন্দ হয় না। শেষে যখন একেবারে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছিলো এমন সময় দেখল এক কুচ্ছিত লোক জেল থেকে বের হয়ে আসছে, যার চেহারা দেখে তিনি নিজেও ভয় পেয়ে গেলেন। যাক শেষ পর্যন্ত ঐ লোকের কাছে গিয়ে তার ছবির মডেল হওয়ার জন্য অনুরোধ করল। লোকটি তার কথা শুনে মুচকী হেসে রাজী হয়ে গেল।
এঞ্জেলোর আঁকা যখন প্রায় শেষের দিকে এমন সময় লক্ষ্য করল মডেল জুডাসের বা শয়তানের চোখ থেকে কান্না গড়িয়ে পড়ছে। অবাক হয়ে তিনি এর কারণ জানতে চাইলে সে বলল, ১২ বত্সর আগে আমি এই জায়গায় বসে যিশুর মডেল হয়েছিলাম।েলো একবার চিন্তা করলো তার অংকনে নতুনত্ব আনবে। তাই এর জন্য তাকে নতুন কিছু আঁকতে হবে। অনেক চিন্তা ভাবনার পর সে ভেবে দেখলো যিশুর নির্মল মুখাবয়বের ছবি আঁকবে। তো অনেক খোজাখুজির পর এক লোককে পেল যার চেহারায় নির্মলতা চুইয়ে চুইয়ে পরে। তাকে মডেল হতে বলাতে সে সানন্দে রাজী হয়ে গেল। এই চিত্র অংকণ করে এঞ্জেলো সমস্ত বিশ্বের কাছে আরেকবার নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করলো। এর ১২ বত্সর পর সে আবার চিন্তা করলো নতুন কিছু একটা অংকন করতে হবে। এবার সে সিদ্ধান্ত নিল জুডাসের হিংস্র মুখের ছবি আঁকবে। রাস্তায় রাস্তায় ঘুড়তে লাগল মডেলের খুজে। কিন্তু কাউকেই তার পছন্দ হয় না। শেষে যখন একেবারে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছিলো এমন সময় দেখল এক কুচ্ছিত লোক জেল থেকে বের হয়ে আসছে, যার চেহারা দেখে তিনি নিজেও ভয় পেয়ে গেলেন। যাক শেষ পর্যন্ত ঐ লোকের কাছে গিয়ে তার ছবির মডেল হওয়ার জন্য অনুরোধ করল। লোকটি তার কথা শুনে মুচকী হেসে রাজী হয়ে গেল।
এঞ্জেলোর আঁকা যখন প্রায় শেষের দিকে এমন সময় লক্ষ্য করল মডেল জুডাসের বা শয়তানের চোখ থেকে কান্না গড়িয়ে পড়ছে। অবাক হয়ে তিনি এর কারণ জানতে চাইলে সে বলল, ১২ বত্সর আগে আমি এই জায়গায় বসে যিশুর মডেল হয়েছিলাম।
মানুষ বড়ই আজিব প্রাণী। আসলে মানুষ যে কী জানে না, তাই জানে না। আবার কী জানে তাও জানে না। কিন্তু ভাবতে গেলে দেখা যাবে, সে অনেক কিছুই জানে। একই সাথে কোন কিছুই জানে না। যেমন এই কথাগুলো কেন লিখছি আমি নিজেও তা জানি না। আসলে আমার মনটা কিছুদিন যাবত্ খুব খারাপ যাচ্ছে। এই কয়েকদিন আমি আমার সম্পর্কে যা যা চিন্তা করেছি, তা যদি কোন ভাবে লিপিবদ্ধ করতে পারতাম, তাহলে হয়তো আমার স্বভাব বা প্রকৃতি সম্পর্কে একটা সঠিক ধারণা আমি নিজে পেতাম। আজকাল নিজেকেও বড় অচেনা লাগে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি আমার চিন্তা ভাবনাগুলো লিপিবদ্ধ করতে পারি না। কারণ আমার মন যেভাবে চিন্তা করে, হাত সেভাবে চলে না। যদি মনের ছায়া হাতের মাধ্যমে ফেলা যেত, তাহলে মানুষ আজ এত দূরে এগিয়ে যেতে পারত, যা কেবল সায়েন্স ফিকসনেই সম্ভব। স্বার্থপরতা নিয়ে চিন্তা করছিলাম কিছুদিন যাবত্। এই বিষয় নিয়ে লেখতে শুরু করার কারণ হতে পারে, নিজেকে নিঃস্বার্থবান প্রমাণ করা। এবং এটাই সবচেয়ে বড় স্বার্থপরতা নয়? কিছু মনে করবেন না, আমি লেখার মাঝে আমার মনের ছায়া ফেলার চেষ্টা করছি। যদিও জানি বৃথা চেষ্টা। এটা কখনও পুরোপুরি সফল হবেনা। মানুষ কখনও স্বার্থপর হওয়া
Comments
Post a Comment