কাল রাতে
ঘুমাতে পারিনি বললেই চলে। অনেক কিছু নিয়ে চিন্তা করছি, কিন্তু কোনো চিন্তার শেষ দেখতে পারিনি। কয়েকদিন যাবত্ প্রবল হতাশায় ভুগছি। জানি না কী জন্য এই হতাশা।
জীবনের উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলেছি অনেক আগেই, এককালে কবিতা লিখে শান্তি পেতাম, হয়ত পেতাম না, শান্তির ভান করতাম। এখন শান্তিতো পাই না, ভানও করতে পারি না। এই মূহুর্তে যা মাথায় আসছে তাই লিখছি। শান্তির ভান করে লিখছি। শরীরটা কেমন হাল্কা হয়ে যাচ্ছে।
কাল রাতে ইচ্ছা করছিল আত্মহত্যাই করে ফেলি, কিন্তু সেই চিরাচরিত ভয়ের কারণে কালকেও করা হয়ে উঠে নি।
আমি এখনও জানতে পারিনি, আমি কে? এবং এটাই আমার সবচেয়ে বড় হতাশার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। ভবিষ্যত জেনে গেলে নাকী, মানুষ আর বাঁচতে চায় না। আমি জেনে গেছি, তাই আমিও বাঁচতে চাই না। যত তাড়াতাড়ি মরতে পারি ততই সুখ।
কেউ একজন যদি কপালে হাত রেখে খুব স্নেহের সহিত বিষের পাত্র হাতে তুলে দেয়, আমি নির্ভিগ্নে গলায় তুলে নেব। তার চেয়ে পরম কাউকে মনে হবে না এই মূহুর্তে। জীবনের অনেক গভীরে বাস করছি বলে মনে হয়, প্রতিটি মূহুর্তকে গনণা করতে পারছি। আইষ্টাইনের আপেক্ষিকতার সূত্র আমার ক্ষেত্রে ভুল মনে হয়। আমার কাছে সময় স্থির হয়ে গেছে। সুখ আমি চাই না, ভালবাসাও না। কী যে চাই, তাও বুঝতে পারছি না। কোনো বন্ধুকেও আর আপন বলে মনে হয় না, আবার সবাই একই সাথে আপন। প্রিয়তমার কথা অনেক আগেই ভুলে গেছি, তাকে নিয়ে এখন আর কোনো স্বপ্ন নেই। সে তার মত কেঁদে বেড়াত।
আমি মৃত্যুকেই এখন প্রিয়তমা ভাবছি, এই রমণীকে পেলেই আমার সব পাওয়া স্বার্থক হবে।
ঘুমাতে পারিনি বললেই চলে। অনেক কিছু নিয়ে চিন্তা করছি, কিন্তু কোনো চিন্তার শেষ দেখতে পারিনি। কয়েকদিন যাবত্ প্রবল হতাশায় ভুগছি। জানি না কী জন্য এই হতাশা।
জীবনের উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলেছি অনেক আগেই, এককালে কবিতা লিখে শান্তি পেতাম, হয়ত পেতাম না, শান্তির ভান করতাম। এখন শান্তিতো পাই না, ভানও করতে পারি না। এই মূহুর্তে যা মাথায় আসছে তাই লিখছি। শান্তির ভান করে লিখছি। শরীরটা কেমন হাল্কা হয়ে যাচ্ছে।
কাল রাতে ইচ্ছা করছিল আত্মহত্যাই করে ফেলি, কিন্তু সেই চিরাচরিত ভয়ের কারণে কালকেও করা হয়ে উঠে নি।
আমি এখনও জানতে পারিনি, আমি কে? এবং এটাই আমার সবচেয়ে বড় হতাশার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। ভবিষ্যত জেনে গেলে নাকী, মানুষ আর বাঁচতে চায় না। আমি জেনে গেছি, তাই আমিও বাঁচতে চাই না। যত তাড়াতাড়ি মরতে পারি ততই সুখ।
কেউ একজন যদি কপালে হাত রেখে খুব স্নেহের সহিত বিষের পাত্র হাতে তুলে দেয়, আমি নির্ভিগ্নে গলায় তুলে নেব। তার চেয়ে পরম কাউকে মনে হবে না এই মূহুর্তে। জীবনের অনেক গভীরে বাস করছি বলে মনে হয়, প্রতিটি মূহুর্তকে গনণা করতে পারছি। আইষ্টাইনের আপেক্ষিকতার সূত্র আমার ক্ষেত্রে ভুল মনে হয়। আমার কাছে সময় স্থির হয়ে গেছে। সুখ আমি চাই না, ভালবাসাও না। কী যে চাই, তাও বুঝতে পারছি না। কোনো বন্ধুকেও আর আপন বলে মনে হয় না, আবার সবাই একই সাথে আপন। প্রিয়তমার কথা অনেক আগেই ভুলে গেছি, তাকে নিয়ে এখন আর কোনো স্বপ্ন নেই। সে তার মত কেঁদে বেড়াত।
আমি মৃত্যুকেই এখন প্রিয়তমা ভাবছি, এই রমণীকে পেলেই আমার সব পাওয়া স্বার্থক হবে।
Comments
Post a Comment