১লা আগষ্ট। রাত ১২.০২ ঘন্টা। রোজ রবিবার, বিশ্ব বন্ধুত্ব দিবস।
ক্রিং ক্রিং ক্রিং। নাত্রিতার মোবাইল ফোন বেজে উঠলো।
হ্যালো। গালিব মৃদুকন্ঠে বলল।
হু। নাত্রিতার সংক্ষিপ্ত উত্তর।
হ্যালো ময়না পাখো?
বলো
কী খবর?
জানি না।
তোমার খবর তুমি জানো না?
না
তুমি কি আমার উপর রাগ করছো
জানি না
শুধু জানি না, জানি করতাছো কেন?
তো কী করবো?
পাখো, সত্যি I love you.
ঢং করবা না।
ঢং কই করলাম, সত্যি পাখো তোমারে অনেক ভালবাসতে ইচ্ছা করে
তো
আমার উপর রাগ করছো কিনা বলো?
না
সত্যি
হু, সত্যি
থ্যাংস, পাখো কী করো?
শুয়ে আছি
আচ্ছা চলো না, আমরা কোথাও ঘুরে আসি
কোথায়?
তোমার যেইখানে মন চায়
কখন
কালকে সকালে, তুমি কলেজে গেলে ঐখানে আমি থাকব। এরপর তুমি আর আমি বের হয়ে যাব। হারিয়ে যাব অনেক দূরে।
আমার ভয় করে
কেন্
এই শহরের সব জায়গায় আমার আত্মীয় স্বজন আছে
তোমার আত্মীয় স্বজনদের আর খাইয়্যা দাইয়্যা কাম নাই তো, খালি তুমি কই যাও, কার লগে ঘুরো তারা শুধু তা খুইজ্যা বেড়াইবো তাই না?
না, আমার ভয় করে HB
তুমি কি আমারে বিশ্বাস করো না?
না, না, HB সত্যি আমার ভয় করে। যদি কেউ দেখে ফেলে? নাত্রিতার ভীত কন্ঠে জবাব।
যদি কেউ দেখে ফেলার থাকে, তবে যে কোন ভাবেই দেখতে পারে। আর আল্লায় যদি না চায়, তবে প্রত্যেকদিন আমার লগে ঘুড়লেও কেউ দেখবো না।
ঐ পাশ নিশ্চুপ। মাঝে মাঝে কিছু দীর্ঘশ্বাস ফেলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে
হ্যালো, পাখো
বলো
আচ্ছা বাদ দাও। তোমার যদি ইচ্ছা না থাকে তাইলে জোর করুম না।
HB, তুমি রাগ কইরো না। প্লিজ
না, রাগ করনের কী আছে? সমস্যা থাকতেই পারে
তুমিও তো ঐরকম। আমি যখন বলেছিলাম একদিনও আসলা না। আমি একা একা মার্কেটে ঘুরছি, তোমার আসার কথা কিন্তু পাত্তা নাই।
কী করুম কও, তোমারে তো কইছি আমার প্রবলেমের কথা
এবার দীর্ঘশ্বাস উভয়ের একসাথে পড়ল।
আচ্ছা HB তুমি আমাকে বিয়ে করবা না?
আমিতো তোমারে বিয়া কইরা ফেলাইছি
তাহলে আমি এইখানে কেন্
আবেগে গালিবের গলা ধরে এল। কান্নায় তার বুকটা ভেঙ্গে আসতে লাগলো। নিজের অক্ষমতার কথা চিন্তা করে নিজের কাছেই খুবই খারাপ লাগলো।
অসমাপ্ত
ক্রিং ক্রিং ক্রিং। নাত্রিতার মোবাইল ফোন বেজে উঠলো।
হ্যালো। গালিব মৃদুকন্ঠে বলল।
হু। নাত্রিতার সংক্ষিপ্ত উত্তর।
হ্যালো ময়না পাখো?
বলো
কী খবর?
জানি না।
তোমার খবর তুমি জানো না?
না
তুমি কি আমার উপর রাগ করছো
জানি না
শুধু জানি না, জানি করতাছো কেন?
তো কী করবো?
পাখো, সত্যি I love you.
ঢং করবা না।
ঢং কই করলাম, সত্যি পাখো তোমারে অনেক ভালবাসতে ইচ্ছা করে
তো
আমার উপর রাগ করছো কিনা বলো?
না
সত্যি
হু, সত্যি
থ্যাংস, পাখো কী করো?
শুয়ে আছি
আচ্ছা চলো না, আমরা কোথাও ঘুরে আসি
কোথায়?
তোমার যেইখানে মন চায়
কখন
কালকে সকালে, তুমি কলেজে গেলে ঐখানে আমি থাকব। এরপর তুমি আর আমি বের হয়ে যাব। হারিয়ে যাব অনেক দূরে।
আমার ভয় করে
কেন্
এই শহরের সব জায়গায় আমার আত্মীয় স্বজন আছে
তোমার আত্মীয় স্বজনদের আর খাইয়্যা দাইয়্যা কাম নাই তো, খালি তুমি কই যাও, কার লগে ঘুরো তারা শুধু তা খুইজ্যা বেড়াইবো তাই না?
না, আমার ভয় করে HB
তুমি কি আমারে বিশ্বাস করো না?
না, না, HB সত্যি আমার ভয় করে। যদি কেউ দেখে ফেলে? নাত্রিতার ভীত কন্ঠে জবাব।
যদি কেউ দেখে ফেলার থাকে, তবে যে কোন ভাবেই দেখতে পারে। আর আল্লায় যদি না চায়, তবে প্রত্যেকদিন আমার লগে ঘুড়লেও কেউ দেখবো না।
ঐ পাশ নিশ্চুপ। মাঝে মাঝে কিছু দীর্ঘশ্বাস ফেলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে
হ্যালো, পাখো
বলো
আচ্ছা বাদ দাও। তোমার যদি ইচ্ছা না থাকে তাইলে জোর করুম না।
HB, তুমি রাগ কইরো না। প্লিজ
না, রাগ করনের কী আছে? সমস্যা থাকতেই পারে
তুমিও তো ঐরকম। আমি যখন বলেছিলাম একদিনও আসলা না। আমি একা একা মার্কেটে ঘুরছি, তোমার আসার কথা কিন্তু পাত্তা নাই।
কী করুম কও, তোমারে তো কইছি আমার প্রবলেমের কথা
এবার দীর্ঘশ্বাস উভয়ের একসাথে পড়ল।
আচ্ছা HB তুমি আমাকে বিয়ে করবা না?
আমিতো তোমারে বিয়া কইরা ফেলাইছি
তাহলে আমি এইখানে কেন্
আবেগে গালিবের গলা ধরে এল। কান্নায় তার বুকটা ভেঙ্গে আসতে লাগলো। নিজের অক্ষমতার কথা চিন্তা করে নিজের কাছেই খুবই খারাপ লাগলো।
অসমাপ্ত
Comments
Post a Comment